প্রায় ১৫ দিনের ‘ঘরবন্দি’ অবস্থায় তাদের যাপিত জীবনই উঠে এসেছে এ চলচ্চিত্রে; এই সঙ্কটে ঘরবন্দি অবস্থায় অনেকেই হাঁপিয়ে উঠছেন। মূলত তাদের মাঝে ইতিবাচক বার্তা ছড়িয়ে দিকেই চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করা হয়েছে বলে জানান ফারুকী।
তিশার সংলাপে উঠে আসে, “দিনের পর দিন আমাদের যখন বাড়িতে থাকতে হচ্ছে তখন বুঝতে পারছি-বাড়িতে থাকা আসলেই সহজ কাজ না। কিন্তু বাড়িতে থাকা মরে যাওয়ার চেয়ে তো সহজ।”
তিশা জানান, অন্যান্যদের মতো ঘরবন্দি সময়ে তারাও এক সময়ে হাঁপিয়ে উঠেন; পরে তারা সংসারের টুকিটাকি কাজগুলো দু’জন মিলে ভাগ করে নিতে থাকেন। অবসরে বিভিন্ন সৃজনশীল কাজে যুক্ত হয়ে নিজেদের ব্যস্ত রাখার চেষ্টা করেন।সঙ্কটকালে সবাইকে ঘরে থাকার আহ্বান জানান তারা।
চলচ্চিত্রের সম্পাদনা করেছেন মোমিন বিশ্বাস, সহকারি পরিচালকের দায়িত্বে ছিলেন পলাশ নাজিম।