ওয়াশিংটন ডিসিতে কারফিউ জারি সন্ধ্যা সাতটা থেকে
মিনিয়াপোলিস পুলিশ হেফাজতে কৃষ্ণাঙ্গ জর্জ ফ্লয়েড হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে ষষ্ঠ দিনেও যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন শহরে বিক্ষোভ অব্যাহত রয়েছে। রাজধানী ওয়াশিংটনে বিক্ষোভকারীরা হোয়াইট হাউসের আশপাশের সড়কগুলোতে হাতে বিভিন্ন প্ল্যাকার্ড নিয়ে বিক্ষোভ করে। সন্ধ্যা সাতটা থেকে কারফিউ জারি করা হলেও বিক্ষোভকারীদের ওয়াশিংটন ডিসির সড়কগুলোতে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী্র সদস্যদের অবস্থান নিতে দেখা যায়।
কারফিউ শুরু হবার কিছুক্ষণ পূর্বে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে হোয়াইট হাউসের রোজ গার্ডেনে সংবাদ সম্মেলন করেন। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প হুশিয়ার করে বলেন, যদি কোনো রাজ্য তাদের অধিবাসীদের জীবন ও সম্পত্তি রক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে অস্বীকার করে, তাহলে আমি যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী মোতায়েন করবো এবং তাদের জন্য দ্রুত সমস্যার সমাধান করবো।
সংবাদ সম্মেলন শেষে তিনি হেঁটে সেন্ট জন্স এপিসকোযপাল চার্চে যান। এক শতাব্দীর বেশি সময় ধরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টদের দ্বারা ব্যবহৃত উপাসনার ঘর, যা রবিবার সন্ধ্যার বিক্ষোভে আংশিক পুড়ে যায়। একটি বাইবেল হাতে ধরে এই চার্চের সামনে দাঁড়িয়ে ট্রাম্প বলেন, বিশ্বের সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ দেশ যুক্তরাষ্ট্র। ঐ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা রবার্ট ও ব্রায়েন, অ্যাটর্নি জেনারেল উইলিয়াম বারর, জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা ও জামাই জারেড কুশনার, চিফ অব স্টাফ মার্ক ফুলন, প্রতিরক্ষামন্ত্রী মার্ক এসপার ও প্রেস সেক্রেটারি কায়লে ম্যাকনানি। VOAbangla