করোনা সংক্রমণের আতংকে ঢাকার রাস্তা-ঘাট প্রায় জনশূন্য
করোনায় আক্রান্ত হয়ে একজনে জনের মৃত্যুর খবর, আর প্রায় প্রতিদিনই একজন-দু’জন করে করোনায় সংক্রমণের রোগী বাড়ার খবরে ঢাকার রাস্তা-ঘাট প্রায় জনশূন্য হয়ে পড়েছে। পরিবহনের সংখ্যাও কম, সাথে সাথে যাত্রীও নেই। মানুষ ঘরে বসে আছেন আতংকে। তবে দোকানসহ বাজারে চাল-ডালসহ নিত্যপণ্যের বাজারে ছড়িয়েছে আতংক। পেনিক বায়িং বা আতংকে বেচাকেনা হঠাৎ করেই বেড়ে গেছে। গ্রীণ রোডের একটি দোকানের বিক্রেতা বললেন, চালের বিক্রি বেড়েছে কয়েকগুণ বেশি।
উচ্চবিত্তের গুলশানেও একই পরিস্থিতি। গুলশান বাজারের একটি দোকানের বিক্রেতাও জানান একই কথা। হ্যান্ড স্যানিটাইজারের সংকট সবচেয়ে বেশীমাত্রায়।হ্যান্ড স্যানিটাইজার পাওয়াই যায় না। একটি সুপারশপের একজন কর্মচারী জানান, তাদের মজুদে হ্যান্ড স্যানিটাইজারএকেবারেই নেই।
কেন এমন আতংকের পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে আর পেনিক বায়িং বা আতংকে বেচা-কেনা বেড়েছে সে সম্পর্কে বিশ্লেষণ করেছেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ।
বাংলাদেশের বাণিজ্যমন্ত্রী টিপুমুনশি বুধবার সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, পণ্যের যথেষ্ট মজুদ আছে। আতংকিত হবার কোন কারণ নেই। VOAbangla